![]() |
নানান ধর্ম বর্ণ আর সংস্কৃতির দেশ মালয়েশিয়া। দেশটিকে মিনি এশিয়াও বলা হয়।প্রধানত দু’টি খন্ডে বিভক্ত দেশটি; পশ্চিম মালয়েশিয়া এবং পূর্ব মালয়েশিয়া। প্রায় ৪০ মাইল বিস্তৃত সমুদ্র আলাদা করে রেখেছে দেশটির দুই অংশকে। মোট আয়তন ৩,২৯,৭৫৪ বর্গ কিলোমিটার। পূর্ব মালয়েশিয়ায় রয়েছে সাবাহ, সারাওয়াক নামের দু’টি বড় রাজ্য এবং একটি কেন্দ্র নিয়ন্ত্রিত এলাকা। আর পশ্চিম মালয়েশিয়ায় রয়েছে ১১ টি রাজ্য এবং একটি কেন্দ্রশাসিত এলাকা। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কেন্দ্রে দেশটির অবস্থান।
একনজরে মালয়েশিয়া:
• মুদ্রা: রিঙ্গিত
• টেলিফোন ডায়ালিং কোড: +৬০
• কান্ট্রি ডোমেইন: .my
• বিদ্যুৎ সরবরাহ: ২২০-২৪০ ভোল্ট/৫০ হার্জ
• পরিমাপ পদ্ধতি: মেট্টিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
• টেলিফোন কল: কয়েন বা প্রিপেইড কার্ডের মাধ্যমে স্থানীয় ও অন্তর্জাতিক কল করা যায়।
আবহাওয়া:
সারাবছর ধরেই উষ্ণ এবং আর্দ্র আবহাওয়া বিরাজ করে। আবহাওয়ার বড় ধরনের পরিবর্তন বা প্রাকৃতিক দূর্যোগ খুব একটা হয় না। দিনে তাপমাত্রা থাকে ৩০০ সে. এর মত আর রাতে ২২০ সে. এর মত। হালকা এবং সূতি আটপৌরে পোশাকই সুবিধাজনক এখানে।
খাবার এবং সংস্কৃতি:
এশিয়ার খাদ্য স্বর্গ হিসেবে পরিচিত দেশটি। নানা বর্ণ, ধর্ম আর সংস্কৃতির মানুষের অবস্থানের ফলে এখানকার খাবারও বেশ বৈচিত্রময়। মালয়, চাইনীজ এবং ভারতীয় নানা ধরনের খাবার বিভিন্ন রোস্তোরাঁ এবং পথের পাশের স্টলে খুব কম দামে পাওয়া যায়। এছাড়া রয়েছে মধ্যপ্রাচ্য এবং থাইল্যান্ডের খাবার। নানা সংস্কৃতির মানুষের নানা উৎসবের মাধ্যমে মালয়েশিয়ার সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যটি ফুটে ওঠে।
আনুষ্ঠানিক ভাষা বাহাসা (ভাষা) মালয়েশিয়া। তবে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মানুষ নিজ নিজ ভাষায় কথা বলে। দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে স্কুল পর্যায় থেকেই ইংরেজী শেখানো হয়। দৈনন্দিন যোগাযোগ এবং ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ইংরেজীর বহুল ব্যবহার আছে। এর পরেই আছে চায়নীজ এবং তামিল ভাষার স্থান।
দেশটির স্থানীয় অধিবাসীদের ধর্ম ইসলাম। তবে সকল ধর্মের মানুষ ধর্মীয় আচার পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীনতা ভোগ করে।
দেশটিতে সাংঘাতিক অপরাধ সংঘটনের হার বেশ কম।
অর্থনীতি:
পাম ওয়েল, রাবার, প্রাকৃতিক গ্যাস, কাঠ, কোকো বীজ, ইত্যাদি দেশটির প্রধান রপ্তানী পণ্য। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের বৈদ্যুতিক সামগ্রী উৎপাদন ও রপ্তানীর ক্ষেত্রেও শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর কাতারে রয়েছে মালয়েশিয়া।
পাম ওয়েল, রাবার, প্রাকৃতিক গ্যাস, কাঠ, কোকো বীজ, ইত্যাদি দেশটির প্রধান রপ্তানী পণ্য। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের বৈদ্যুতিক সামগ্রী উৎপাদন ও রপ্তানীর ক্ষেত্রেও শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর কাতারে রয়েছে মালয়েশিয়া।
শিক্ষা ব্যবস্থা :
শিক্ষা খাত মালয়েশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হয়ে উঠেছে এখন। মনসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিবেচনায় এ অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ এখন মালয়েশিয়া। উচ্চশিক্ষায় বিভিন্ন কোর্সের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশাগত ও বিশেষায়িত কোর্সের সুযোগ আছে এখানে। কম খরচে মানসম্পন্ন কোর্সের সুযোগ তৈরি হওয়ায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের পছন্দের গন্তব্য এখন মালয়েশিয়া।
শিক্ষা খাত মালয়েশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হয়ে উঠেছে এখন। মনসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিবেচনায় এ অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ এখন মালয়েশিয়া। উচ্চশিক্ষায় বিভিন্ন কোর্সের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশাগত ও বিশেষায়িত কোর্সের সুযোগ আছে এখানে। কম খরচে মানসম্পন্ন কোর্সের সুযোগ তৈরি হওয়ায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের পছন্দের গন্তব্য এখন মালয়েশিয়া।
যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার মত দেশের বিভিন্ন নামজাদা বিশ্ববিদ্যালয় এখানে তাদের শাখা খুলেছে। আর যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানী, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মালয়েশীয় প্রতিষ্ঠানের সাথে একযোগে কোর্স পরিচালনা করছে।
ইংরেজী বহুল প্রচলিত হওয়ায় বিদেশী শিক্ষার্থীদের বিশেষ অসুবিধা হয় না এখানে। জীবনযাপনের ব্যয় কম, বছরে ৩,৭৫০ ডলারের মত।
১০০ টির বেশি দেশের ৫০ হাজারের মত বিদেশী শিক্ষার্থী এখন মালয়েশিয়ায় পড়াশোনা করছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংখ্যা (সম্ভাব্য বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য):
• ২০ টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
• ২৪ টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউ
• ৩৭ টি পাবলিক কমিউনিটি কলেজ
• ৩৩ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
• ৪টি বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে শাখা
• ৫০০ টি বেসরকারী কলেজ
• ৩৮ টি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলীয় ধাঁচের)
• ২০ টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
• ২৪ টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউ
• ৩৭ টি পাবলিক কমিউনিটি কলেজ
• ৩৩ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
• ৪টি বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে শাখা
• ৫০০ টি বেসরকারী কলেজ
• ৩৮ টি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলীয় ধাঁচের)
মালয়েশীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকা:http://en.wikipedia.org/wi…/List_of_universities_in_Malaysia
যোগাযোগ ব্যবস্থা:
আকাশপথ, সমুদ্র বা স্থলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থার বিবেচনায় বলা যায় উন্নত দেশগুলোর মতই সুবিধা রয়েছে মালয়েশিয়ায়। উন্নত পরিবহন ব্যবস্থার বদৌলতে সহজেই যাওয়া যায় বিভিন্ন গন্তব্যে। বিশ্বের প্রতিটি প্রান্ত থেকে উড়ে আসা বিমান অবতরণ করে মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
আকাশপথ, সমুদ্র বা স্থলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থার বিবেচনায় বলা যায় উন্নত দেশগুলোর মতই সুবিধা রয়েছে মালয়েশিয়ায়। উন্নত পরিবহন ব্যবস্থার বদৌলতে সহজেই যাওয়া যায় বিভিন্ন গন্তব্যে। বিশ্বের প্রতিটি প্রান্ত থেকে উড়ে আসা বিমান অবতরণ করে মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
পড়াশোনার জন্য মালয়েশিয়া যাওয়া:
শিক্ষা খাত মালয়েশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হয়ে উঠেছে এখন। মনসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিবেচনায় এ অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ এখন মালয়েশিয়া। উচ্চশিক্ষায় বিভিন্ন কোর্সের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশাগত ও বিশেষায়িত কোর্সের সুযোগ আছে এখানে। কম খরচে মানসম্পন্ন কোর্সের সুযোগ তৈরি হওয়ায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের পছন্দের গন্তব্য এখন মালয়েশিয়া।
শিক্ষা খাত মালয়েশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হয়ে উঠেছে এখন। মনসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিবেচনায় এ অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ এখন মালয়েশিয়া। উচ্চশিক্ষায় বিভিন্ন কোর্সের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশাগত ও বিশেষায়িত কোর্সের সুযোগ আছে এখানে। কম খরচে মানসম্পন্ন কোর্সের সুযোগ তৈরি হওয়ায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের পছন্দের গন্তব্য এখন মালয়েশিয়া।
যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার মত দেশের বিভিন্ন নামজাদা বিশ্ববিদ্যালয় এখানে তাদের শাখা খুলেছে। আর যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানী, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মালয়েশীয় প্রতিষ্ঠানের সাথে একযোগে কোর্স পরিচালনা করছে।
ইংরেজী বহুল প্রচলিত হওয়ায় বিদেশী শিক্ষার্থীদের বিশেষ অসুবিধা হয় না এখানে। জীবনযাপনের ব্যয় কম, বছরে ৩,৭৫০ ডলারের মত।
১০০ টির বেশি দেশের ৫০ হাজারের মত বিদেশী শিক্ষার্থী এখন মালয়েশিয়ায় পড়াশোনা করছে।
চিকিৎসার জন্য মালয়েশিয়া যাওয়া:
চিকিৎসার জন্য ভ্রমণ সরকারিভাবে উৎসাহিত করা হয় এমন অল্প কয়েকটি দেশের মধ্যে মালয়েশিয়া একটি। একারণে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা দেশটির প্রচলিত আইনে যথেষ্টই সুরক্ষা পান। চিকিৎসাসেবার মান নিয়েও উদ্বেগ নেই।
চিকিৎসার জন্য ভ্রমণ সরকারিভাবে উৎসাহিত করা হয় এমন অল্প কয়েকটি দেশের মধ্যে মালয়েশিয়া একটি। একারণে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা দেশটির প্রচলিত আইনে যথেষ্টই সুরক্ষা পান। চিকিৎসাসেবার মান নিয়েও উদ্বেগ নেই।
অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যের মত উন্নত দেশগুলো থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আসা চিকিৎসকগণ সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে চিকিৎসা দেন।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের চিকিৎসা ব্যয় যেখানে দিনে দিনে আকাশছোঁয়া হয়ে উঠছে, সেখানে মালয়েশিয়া সারা বিশ্বের রোগীদের জন্য কম খরচে বিশ্বমানের চিকিৎসা দিচ্ছে। পশ্চিমা দেশগুলোয় চিকিৎসা নিতে যে পরিমাণ খরচ হয় তার চেয়েও কম খরচে মালয়েশিয়ায় চিকিৎসা নেয়া এবং ছুটি কাটানো দু’টিই সম্ভব।
উন্নত থাকার ব্যবস্থা ছাড়াও সবচেয়ে বড় যে সুবিধাটি বিদেশী রোগীরা পান সেটি হচ্ছে মালয়েশিয়ার হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসকসহ সবধরনের কর্মীই ইংরেজী কথোপকথনে সক্ষম।
হাসপাতালের কাছাকাছি থাকার জায়গা নির্বাচন করতে হবে। মাঝারি মানের হোস্টেলগুলোয় আরামদায়ক বিছানার পাশাপাশি ওয়াটার হিটার, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে। বেশি সাশ্রয়ী হোস্টেলে এসব সুবিধা না থাকার সম্ভাবনা বেশি। আর উচ্চমানের হোস্টেলগুলোয় থাকার ব্যবস্থা যে যথেষ্ট উচ্চমানের সেটা বলাই বাহুল্য। অবশ্য অনেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই থাকার ব্যবস্থাও করে।হাসপাতালগুলোয় মুসলিম রোগীদের জন্য হালাল খাবারের ব্যবস্থা করা হয়।
চিকিৎসার জন্য যাওয়ার ক্ষেত্রে যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার:
• পূর্বে চিকিৎসা নিয়ে থাকলে ব্যবস্থাপত্র বা প্রেসক্রিপশন, এক্স-রে রিপোর্টসহ অন্যান্য কাগজপত্র নেয়া হল কিনা।
• ক্রেডিট কার্ডের মেয়াদ আছে কিনা। প্রয়োজনে মেয়াদ বাড়িয়ে নেয়ার জন্য করণীয় জেনে রাখা।
• অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হতে পারে, তাই অর্থ স্থানান্তর পদ্ধতি সম্পর্কে আগেই ধারণা রাখা।
• বিমা সংক্রান্ত ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিকমত রাখা।
• ক্রেডিট কার্ডের মেয়াদ আছে কিনা। প্রয়োজনে মেয়াদ বাড়িয়ে নেয়ার জন্য করণীয় জেনে রাখা।
• অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হতে পারে, তাই অর্থ স্থানান্তর পদ্ধতি সম্পর্কে আগেই ধারণা রাখা।
• বিমা সংক্রান্ত ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিকমত রাখা।
মালয়েশিয়ার চিকিৎসা ভ্রমণের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হাসপাতালগুলোর মধ্যে রয়েছে:
• আসুনতা হাসপাতাল: প্রায় পাঁচ দশকের ঐতিহ্য রয়েছে ৩৪৪ শয্যার এই হাসপাতালটির। ওয়েবসাইট:http://www.assunta.com.my/
• মালয়েশিয়া কলাম্বিয়া এশিয়া হাসপাতাল, বুকিত রিমাউ:http://www.columbiaasia.com/bukit-rimau/
• গ্লেন এগলস হাসপাতাল: রাজধানী কুয়ালালামপুরে হাসপাতালটির অবস্থান। শয্যা সংখ্যা ৩৩০। ওয়েবসাইট:http://www.gleneagleskl.com.my/
• ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউট: কুয়ালালামপুরে অবস্থিত, শয্যা সংখা ৪২৪। ওয়েবসাইট:http://www.ijn.com.my/
• কেপিজে তাওয়াক্কাল স্পেশালিস্ট হাসপাতাল: শয্যা সংখ্যা ১৫০, রাজধানীর শপিং মল আর পাঁচ তারকা হোটেল এলাকায় হাসপাতালটির অবস্থান। ওয়েবসাইট:http://www.tawakal.kpjhealth.com.my/
• পানতাই হাসপাতাল: ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। রাজধানীতে অবস্থিত এ হাসপাতালটির বর্তমান শয্যা সংখ্যা ৩৩২। ওয়েবসাইট: http://www.pantai.com.my/pantai-hospital-kuala-lumpur
• তামান দেশা মেডিকেল সেন্টার: অবস্থান রাজধানী কুয়ালামাপুরে, শয্যা সংখ্যা ১২৮। ওয়েবসাইট:http://www.tdmc.com.my/
• টুং শিন হাসপাতাল: ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। অবস্থান রাজধানীতে, শয্যা সংখ্যা ২৩৮। ওয়েবসাইট:http://www.tungshin.com.my/
• ইউ এম স্পেশালিস্ট সেন্টার: অবস্থান রাজধানীতে। শয্যা সংখ্যা ৭০। ওয়েবসাইট:http://www.umsc.my/
• মালয়েশিয়া কলাম্বিয়া এশিয়া হাসপাতাল, বুকিত রিমাউ:http://www.columbiaasia.com/bukit-rimau/
• গ্লেন এগলস হাসপাতাল: রাজধানী কুয়ালালামপুরে হাসপাতালটির অবস্থান। শয্যা সংখ্যা ৩৩০। ওয়েবসাইট:http://www.gleneagleskl.com.my/
• ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউট: কুয়ালালামপুরে অবস্থিত, শয্যা সংখা ৪২৪। ওয়েবসাইট:http://www.ijn.com.my/
• কেপিজে তাওয়াক্কাল স্পেশালিস্ট হাসপাতাল: শয্যা সংখ্যা ১৫০, রাজধানীর শপিং মল আর পাঁচ তারকা হোটেল এলাকায় হাসপাতালটির অবস্থান। ওয়েবসাইট:http://www.tawakal.kpjhealth.com.my/
• পানতাই হাসপাতাল: ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। রাজধানীতে অবস্থিত এ হাসপাতালটির বর্তমান শয্যা সংখ্যা ৩৩২। ওয়েবসাইট: http://www.pantai.com.my/pantai-hospital-kuala-lumpur
• তামান দেশা মেডিকেল সেন্টার: অবস্থান রাজধানী কুয়ালামাপুরে, শয্যা সংখ্যা ১২৮। ওয়েবসাইট:http://www.tdmc.com.my/
• টুং শিন হাসপাতাল: ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। অবস্থান রাজধানীতে, শয্যা সংখ্যা ২৩৮। ওয়েবসাইট:http://www.tungshin.com.my/
• ইউ এম স্পেশালিস্ট সেন্টার: অবস্থান রাজধানীতে। শয্যা সংখ্যা ৭০। ওয়েবসাইট:http://www.umsc.my/
মালয়েশিয়ার চিকিৎসা ভ্রমণের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হাসপাতালগুলোর পূর্ণ তালিকা পাওয়া যাবে এই লিংকে:http://www.hospitals-malaysia.org/portal/index.asp?menuid=42
মালয়েশিয়ায় বেড়ানো:
নানা সংস্কৃতির মানুষের নানা উৎসবের রং তো আছেই। এছাড়া সমুদ্র সৈকত, বন, শপিংমল ইত্যাদি মিলিয়ে পর্যটকদের এক আকর্ষণীয় গন্তব্য মালয়েশিয়া। রাজধানীর সিটি সেন্টার কেনাকাটার জন্য আকর্ষণীয় জায়গা। বিশ্বের সবচেয়ে বড় দশটি শপিং মলের তিনটির অবস্থানই এ শহরে।
নানা সংস্কৃতির মানুষের নানা উৎসবের রং তো আছেই। এছাড়া সমুদ্র সৈকত, বন, শপিংমল ইত্যাদি মিলিয়ে পর্যটকদের এক আকর্ষণীয় গন্তব্য মালয়েশিয়া। রাজধানীর সিটি সেন্টার কেনাকাটার জন্য আকর্ষণীয় জায়গা। বিশ্বের সবচেয়ে বড় দশটি শপিং মলের তিনটির অবস্থানই এ শহরে।
এছাড়া পেট্টোনাস টুইন টাওয়ার আরেকটি গন্তব্য হতে পারে। ৪৫১.৯ মিটার উঁচু এই টাওয়ারটি বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন ছিল একসময়। এখনো এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ টুইন টাওয়ার।
প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রজায়ায় অবস্থিত পুত্রজায়া মসজিদও আরেকটি দর্শনীয় স্থান। ১৫ হাজার মানুষ একসাথে নামাজ আদায় করতে পারে এখানে। মসজিদটির বেজমেন্টের দেয়াল মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কায় অবস্থিত বাদশাহ হাসান মসজিদের অনুকরণে তৈরি। এ অঞ্চলের উচ্চতম মিনারগুলোর একটি হচ্ছে পুত্রজায়া মসজিদের মিনার।
লেকে নৌবিহার:
পুত্রজায়া মসজিদ, পুত্রজায়া সেতু এবং বিভিন্ন সুরম্য সরকারি অট্টালিকা সহজে দেখার একটি উপায় হচ্ছে পুত্রজায়া লেকে নৌবিহার। সাধারণ নৌযানের পাশাপাশি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নৌযানে ভ্রমণের সুযোগও আছে। এছাড়া অল্প কয়েকজনের ছোট ছোট দলে ছাদ খোলা নৌকায়ও ভ্রমণ করা যায়।
মালয়েশিয়ার আবাসিক হোটেল:
এই হোটলগুলোর সবক’টির অবস্থানই কুয়ালালামপুরের বাণিজ্যিক এলাকার কাছে এবং ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন করা যায়।
পুত্রজায়া মসজিদ, পুত্রজায়া সেতু এবং বিভিন্ন সুরম্য সরকারি অট্টালিকা সহজে দেখার একটি উপায় হচ্ছে পুত্রজায়া লেকে নৌবিহার। সাধারণ নৌযানের পাশাপাশি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নৌযানে ভ্রমণের সুযোগও আছে। এছাড়া অল্প কয়েকজনের ছোট ছোট দলে ছাদ খোলা নৌকায়ও ভ্রমণ করা যায়।
মালয়েশিয়ার আবাসিক হোটেল:
এই হোটলগুলোর সবক’টির অবস্থানই কুয়ালালামপুরের বাণিজ্যিক এলাকার কাছে এবং ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন করা যায়।
ফ্রাসের প্যালেস কুয়ালালামপুর www.frasershospitality.com
জি টাওয়ার হোটেল www.gtowerhotel.com
মিকাসা অল স্যুইট হোটেল, কুয়ালালামপুর www.micasahotel.com
পার্করয়্যাল সার্ভিসড স্যুইটস www.parkroyalservicedsuites.com
প্রিন্স হোটেল এন্ড রেসিডেন্স www.princehotelkl.com
রেনেসাঁ কুয়ালালামপুর হোটেল www.klrenaissance.com
শেরাটন ইমপেরিয়াল কুয়ালালামপুর www.sheraton.com
ট্রেডার্স হোটেল কুয়ালালামপুর www.tradershotels.com
মালয়েশিয়ার ট্যুর অপারেটরগুলোর তালিকা পাওয়া যাবে এখানে:http://www.tourism.gov.my/…/…/footer/resources/travel-agents
মালয়েশিয়া যাওয়ার আগে যা জানা থাকা ভালো:
ডিহাইড্রেশন এবং সানবার্ণ:
বিষুবরেখার একেবারে কাছাকাছি ২০ থেকে ৭০ উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে দেশটির অবস্থান। সারাবছর ধরে প্রখর সূর্যকিরণ দেশটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ঘামের কারণে পানিশূন্যতা, লবণের ঘাটতি এবং সানবার্ণের ঝুঁকিতে থাকেন অনভ্যস্ত ভ্রমণকারীরা। প্রচুর পানি পান করতে হবে, লবণের ঘাটতি পূরণের জন্য স্যালাইন জাতীয় পানীয় পান করতে হবে। এ অবস্থায় অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় আরও ক্ষতিকর। আর সর্বোপরি উষ্ণ এবং আর্দ্র আবহাওয়ায় উপযোগী পোশাক সাথে নিতে হবে।
ডিহাইড্রেশন এবং সানবার্ণ:
বিষুবরেখার একেবারে কাছাকাছি ২০ থেকে ৭০ উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে দেশটির অবস্থান। সারাবছর ধরে প্রখর সূর্যকিরণ দেশটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ঘামের কারণে পানিশূন্যতা, লবণের ঘাটতি এবং সানবার্ণের ঝুঁকিতে থাকেন অনভ্যস্ত ভ্রমণকারীরা। প্রচুর পানি পান করতে হবে, লবণের ঘাটতি পূরণের জন্য স্যালাইন জাতীয় পানীয় পান করতে হবে। এ অবস্থায় অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় আরও ক্ষতিকর। আর সর্বোপরি উষ্ণ এবং আর্দ্র আবহাওয়ায় উপযোগী পোশাক সাথে নিতে হবে।
মাদক:
মালয়েশিয়ায় মাদকসংক্রান্ত আইন অত্যন্ত কঠোর। মাদক পরিবহন, উৎপাদন, আমদানী, রপ্তানী এসব ক্ষেত্রে মৃত্যুদন্ড নিশ্চিত। ১৫ গ্রামের বেশি হেরোইন, ৩০ গ্রামের বেশি মরফিন বা কোকেন, ৫০০ গ্রামের বেশি গাঁজা, ২০০ গ্রামের বেশি গাঁজা নির্যাস, ১ কেজি ২০০ গ্রামের বেশি আফিম কারো অধিকারে থাকলে তা দোষী সাব্যস্ত করার জন্য যথেষ্ট।
মালয়েশিয়ায় মাদকসংক্রান্ত আইন অত্যন্ত কঠোর। মাদক পরিবহন, উৎপাদন, আমদানী, রপ্তানী এসব ক্ষেত্রে মৃত্যুদন্ড নিশ্চিত। ১৫ গ্রামের বেশি হেরোইন, ৩০ গ্রামের বেশি মরফিন বা কোকেন, ৫০০ গ্রামের বেশি গাঁজা, ২০০ গ্রামের বেশি গাঁজা নির্যাস, ১ কেজি ২০০ গ্রামের বেশি আফিম কারো অধিকারে থাকলে তা দোষী সাব্যস্ত করার জন্য যথেষ্ট।
এছা্ড়া মাদকের অবৈধ ব্যবহারে সর্বোচ্চ দশ বছরের কারাভোগ করতে হতে পারে, উচ্চ অংকের জরিমানা হতে পারে কিংবা উভয় শাস্তি হতে পারে। কারো কাছে মাদক না পাওয়া গেলেও যদি মাদক ব্যবহারের আলামত পাওয়া যায় তবে শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ অবস্থায় মাদক মালয়েশিয়ার বাইরে ব্যবহৃত হয়েছে এটা প্রমাণ করেও লাভ হবে না।
কেনাকাটা:
মালয়েশিয়ায় কেনা প্রতিটি পণ্যে ৩০% শুল্ক দিতে হয়।
মালয়েশিয়ায় কেনা প্রতিটি পণ্যে ৩০% শুল্ক দিতে হয়।
ট্যাক্সি:
সম্প্রতি ট্যাক্সি ক্যাবের ভাড়া পুননির্ধারণ করা হয়েছে মালয়েশিয়ায় এবং মিটার ছাড়া চুক্তিতে ট্যাক্সি চালানো নিষিদ্ধ। কিন্তু সেখান অসাধু ট্যাক্সি ড্রাইভারের সংখ্যা একেবারে কম নয়। মালয়েশিয়ায় নতুন, এটা বুঝতে পারলে অনেক ট্যাক্সি ড্রাইভার ঘুরপথে গন্তব্যে যায় বেশি বিল তোলার জন্য। আবার সেখানে অবৈধ রেজিস্ট্রেশনবিহীন ট্যাক্সি রয়েছে যা ছদ্মবেশী ছিনতাইকারীরা চালায়।
ধর্মীয় স্থাপনা পরিদর্শন:
মালয়েশিয়ার ধর্মীয় স্থাপনা যেমন মসজিদ বা মন্দিরে প্রবেশের সময় জুতা খোলারা রেওয়াজ আছে। কিছু মসজিদে প্রবেশের সময় নারীদের আলখেল্লা জাতীয় পোশাক এবং স্কার্ফ দেয়া হয়। এসব জায়গায় ছবি তোলায় বিধিনিষেধ নেই, তবে ছবি তোলার আগে অনুমতি নেয়া ভালো।
সম্প্রতি ট্যাক্সি ক্যাবের ভাড়া পুননির্ধারণ করা হয়েছে মালয়েশিয়ায় এবং মিটার ছাড়া চুক্তিতে ট্যাক্সি চালানো নিষিদ্ধ। কিন্তু সেখান অসাধু ট্যাক্সি ড্রাইভারের সংখ্যা একেবারে কম নয়। মালয়েশিয়ায় নতুন, এটা বুঝতে পারলে অনেক ট্যাক্সি ড্রাইভার ঘুরপথে গন্তব্যে যায় বেশি বিল তোলার জন্য। আবার সেখানে অবৈধ রেজিস্ট্রেশনবিহীন ট্যাক্সি রয়েছে যা ছদ্মবেশী ছিনতাইকারীরা চালায়।
ধর্মীয় স্থাপনা পরিদর্শন:
মালয়েশিয়ার ধর্মীয় স্থাপনা যেমন মসজিদ বা মন্দিরে প্রবেশের সময় জুতা খোলারা রেওয়াজ আছে। কিছু মসজিদে প্রবেশের সময় নারীদের আলখেল্লা জাতীয় পোশাক এবং স্কার্ফ দেয়া হয়। এসব জায়গায় ছবি তোলায় বিধিনিষেধ নেই, তবে ছবি তোলার আগে অনুমতি নেয়া ভালো।
হাত মেলানো
মালয়েশিয়ায় নারী-পুরুষ উভয়ের মাঝেই হাত মেলানোর রীতি আছে। তবে মুসলিম নারীদের মাঝে এক্ষেত্রে অনীহা থাকতে পারে। কাজেই হাত মেলানোর ক্ষেত্রে নারীদের দিকে থেকে হাত বাড়ানোর জন্য অপেক্ষা করা উচিত। সামাজিকভাবে সালাম আদানপ্রদান হাত মেলানোর মতই বিবেচিত হয়।
মালয়েশিয়ায় নারী-পুরুষ উভয়ের মাঝেই হাত মেলানোর রীতি আছে। তবে মুসলিম নারীদের মাঝে এক্ষেত্রে অনীহা থাকতে পারে। কাজেই হাত মেলানোর ক্ষেত্রে নারীদের দিকে থেকে হাত বাড়ানোর জন্য অপেক্ষা করা উচিত। সামাজিকভাবে সালাম আদানপ্রদান হাত মেলানোর মতই বিবেচিত হয়।
মালয়েশীয় বাড়িতে বেড়ানো:
কারো বাড়ি যাওয়ার আগে ফোন করা ভদ্রতা বলে বিবেচিত হয়। অবশ্যই জুতা খুলে প্রবেশ করতে হবে। সাধারণত পানীয় পরিবেশন করা হয়, যা গ্রহণ করাটা ভদ্রতা বলে বিবেচিত হয়।
কারো বাড়ি যাওয়ার আগে ফোন করা ভদ্রতা বলে বিবেচিত হয়। অবশ্যই জুতা খুলে প্রবেশ করতে হবে। সাধারণত পানীয় পরিবেশন করা হয়, যা গ্রহণ করাটা ভদ্রতা বলে বিবেচিত হয়।
মশা ও কীট-পতঙ্গ:
সারাবছর ধরে আর্দ্র আবহাওয়া থাকার কারণে মশার উৎপাতও আছে দেশটিতে। মশাবাহিত বিভিন্ন রোগ যেমন ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু জ্বর, জাপানী বি এনকেফালাইটিস ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি এড়াতে শরীরে এবং পোশাকে মশা নিবারক ব্যবহার করা উচিত। মালয়েশীয় উপদ্বীপে ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি খুব কম। কুয়ালালামপুর এবং অন্যান্য বড় শহরগুলিতেও ঝুঁকি খুব কম। কিন্তু পূর্ব মালয়েশিয়া ভ্রমণের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হয় ভ্রমণকারীদের।
সারাবছর ধরে আর্দ্র আবহাওয়া থাকার কারণে মশার উৎপাতও আছে দেশটিতে। মশাবাহিত বিভিন্ন রোগ যেমন ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু জ্বর, জাপানী বি এনকেফালাইটিস ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি এড়াতে শরীরে এবং পোশাকে মশা নিবারক ব্যবহার করা উচিত। মালয়েশীয় উপদ্বীপে ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি খুব কম। কুয়ালালামপুর এবং অন্যান্য বড় শহরগুলিতেও ঝুঁকি খুব কম। কিন্তু পূর্ব মালয়েশিয়া ভ্রমণের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হয় ভ্রমণকারীদের।
খাবার:
খাদ্যের মান বিবেচনায় বলতে হয় পুরো মালয়েশিয়াতেই খাবারের মান বেশ ভালো। তবু খাবার ও পানীয় কেনার সময় মানের দিকটিতে নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। বোতলজাত পানি ও কার্বনেটেড পানীয় পান করার চেষ্টা করতে হবে। ট্যাপ, ঝরনার পানি বা কিউব বরফ এড়িয়ে চলতে হবে। পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং ফিল্টার সাথে রাখা যেতে পারে। এছাড়া ডায়রিয়ার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ ও এন্টিবায়োটিক সাথে রাখা ভালো।
খাদ্যের মান বিবেচনায় বলতে হয় পুরো মালয়েশিয়াতেই খাবারের মান বেশ ভালো। তবু খাবার ও পানীয় কেনার সময় মানের দিকটিতে নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। বোতলজাত পানি ও কার্বনেটেড পানীয় পান করার চেষ্টা করতে হবে। ট্যাপ, ঝরনার পানি বা কিউব বরফ এড়িয়ে চলতে হবে। পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং ফিল্টার সাথে রাখা যেতে পারে। এছাড়া ডায়রিয়ার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ ও এন্টিবায়োটিক সাথে রাখা ভালো।