বাংলাদেশিদের বিদেশ ভ্রমনের আগে যে কয়টা দেশের নাম উঠে আসে সেগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়া অন্যতম। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পর্যটক মালয়েশিয়া ভ্রমন করতে আসে। যারা মালয়েশিয়া ভ্রমনের প্ল্যান করছেন তাদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য যা বিশেষ কাজে লাগতে পারে।
দেশের বাইরে অন্য যে কোন দেশে ভ্রমনে যেতে হলে সর্বপ্রথম বিষয় হলো "ভিসা"। মালয়েশিয়ার ভিসা প্রাপ্তি অনেক দেশের
তুলনায় অনেক সহজ।
আপনাকে যা করতে হবে তা হল প্রথমে ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যোগাড় করা। এসবের মধ্যে আপনার গত তিন মাসের ব্যাংক স্ট্যটমেন্ট, (স্টুডেন্ট হলে ব্যাংকে ৫০-৬০ হাজার টাকা রেখে একটা স্ট্যটমেন্ট নিয়ে নিন)। যাওয়া- আসার প্লেন টিকেট (বিলাসি না হলে এয়ার এশিয়ার টিকেট কাটতে পারেন, রিটার্ন টিকেট ১৮/২০ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে, অনেক সময় প্রোমোশনাল প্রাইস পেলে আরো অনেক কম টাকায় এয়ার টিকেট পেতে পারেন,প্লেনের ভেতর ফ্রী কোন খাবার পাবেন না, যেটা পাবেন সেটা খেতে হলে এক্সট্রা পে করতে হবে।
তুলনায় অনেক সহজ।
আপনাকে যা করতে হবে তা হল প্রথমে ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যোগাড় করা। এসবের মধ্যে আপনার গত তিন মাসের ব্যাংক স্ট্যটমেন্ট, (স্টুডেন্ট হলে ব্যাংকে ৫০-৬০ হাজার টাকা রেখে একটা স্ট্যটমেন্ট নিয়ে নিন)। যাওয়া- আসার প্লেন টিকেট (বিলাসি না হলে এয়ার এশিয়ার টিকেট কাটতে পারেন, রিটার্ন টিকেট ১৮/২০ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে, অনেক সময় প্রোমোশনাল প্রাইস পেলে আরো অনেক কম টাকায় এয়ার টিকেট পেতে পারেন,প্লেনের ভেতর ফ্রী কোন খাবার পাবেন না, যেটা পাবেন সেটা খেতে হলে এক্সট্রা পে করতে হবে।
টাকা বাচাতে চাইলে শুকনো খাবার, আর হালকা ড্রিংকস নিয়ে উঠতে পারেন , টিকিটের জন্য এয়ার এশিয়ার ওয়েব সাইটে নিয়মিত চোখ রাখতে পারেন, আর সাছ্যন্দে যেতে চাইলে সবচে ভাল সিংগাপোর এয়ারনাইন্স। এক্ষেত্রে বাজেট হবে দ্বীগুন।), পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজ ছবি। এসব এক করে ভিসা ফি ৩০০ টাকা সহ গুলশানস্থ মালয়েশিয়ান হাই কমিশনে সাবমিট করুন, সবকিছু ঠিক-ঠাক থাকলে ৩ (তিন কার্যকরী দিবস) দিন পর গিয়ে ভিসা নিয়ে আসুন।
এ ছাড়াও ঢাকা থেকে মালয়েশিয়া যেতে টিকিট কাটতে পারেন ইউনাইটেড এয়ার, রিজেন্ট এয়ার ওয়েজ, বাংলাদেশ বিমান ও মালয়েশিয়ান এয়ারে। সময়ভেদে টিকেটের দামের কম-বেশি হয়।
ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর পৌঁছতে সময় লাগবে সাড়ে তিন ঘণ্টা। বাংলাদেশের সঙ্গে মালয়েশিয়ার সময়ে পার্থক্য ২ ঘণ্টা। তাই গভীর রাতে এয়ারপোর্টে পৌঁছানোর ঝামেলা এড়াতে রাতের বিমানে রও না দেওয়াই উত্তম।
হোটেল-মোটেল:
মালয়েশিয়ার সব হোটেলেই চেক ইন করার সময় দুপুর ১২টা। তাই সকালে কুয়ালালামপুর পৌঁছে হোটেল খুঁজতে বেরুলে পড়তে পারেন ঝামেলায়। তাই আগেই হোটেল বুকিং করে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। অসংখ্য হোটেলের মধ্যে টাইমস স্কয়ার, পার্ক রয়্যাল, ফেডারেল ইন্টারন্যাশনাল, রয়্যাল বেনতান ইত্যাদি পর্যটকদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়।
মালয়েশিয়ার সব হোটেলেই চেক ইন করার সময় দুপুর ১২টা। তাই সকালে কুয়ালালামপুর পৌঁছে হোটেল খুঁজতে বেরুলে পড়তে পারেন ঝামেলায়। তাই আগেই হোটেল বুকিং করে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। অসংখ্য হোটেলের মধ্যে টাইমস স্কয়ার, পার্ক রয়্যাল, ফেডারেল ইন্টারন্যাশনাল, রয়্যাল বেনতান ইত্যাদি পর্যটকদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়।
টাইমস স্কয়ার ও পার্ক রয়্যালে সকালের বুফে নাস্তাসহ দিনপ্রতি খরচ পড়বে ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। আর ফেডারেল ইন্টারন্যাশনাল ও রয়্যাল বেনতানে ৬ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যেই থাকতে পারবেন। পরিবার নিয়ে গেলে নিতে পারেন টাইমস স্কয়ারের স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্টগুলো। রান্না-বান্নাসহ সকল ঘরোয়া পরিবেশই পাওয়া যাবে এই অ্যাপার্টমেন্টগুলোতে। তবে দিনপ্রতি গুনতে হবে ১৬ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা।
এছাড়া ফেডারেল ইন্টারন্যাশনাল ও রয়্যাল বেনতানে পাবেন সর্বোচ্চ চারজনের প্যাকেজ, খরচ ১২ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা। তবে এই দুই প্যাকেজে নেই সকালের নাস্তার ব্যবস্থা।
ভ্রমণ স্থান:
মালয়েশিয়ায় আছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। এর মধ্যে একটি হল কুয়ালামপুরের কাছেই পাহাং এ অবস্থিত গেনটিন হিল রিসোর্ট। ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য পরিচিত তিতিওয়াঙ্গসা পাহাড়ি অঞ্চলের এই রিসোর্টে পাবেন থিম পার্ক, কেবল কার, ক্যাসিনো ইত্যাদি।
মালয়েশিয়ায় আছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। এর মধ্যে একটি হল কুয়ালামপুরের কাছেই পাহাং এ অবস্থিত গেনটিন হিল রিসোর্ট। ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য পরিচিত তিতিওয়াঙ্গসা পাহাড়ি অঞ্চলের এই রিসোর্টে পাবেন থিম পার্ক, কেবল কার, ক্যাসিনো ইত্যাদি।
কুয়ালালামপুরের মধ্যেই আছে টুইন টাওয়ার নামে খ্যাত প্যাট্রোনাস টাওয়ার। ১৯৯৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু টুইন টাওয়ার। দুই টাওয়ারের মাঝের ব্রিজকে বলা হয় স্কাই ব্রিজ। ৫০ রিঙ্গিত বা ১২শ’ টাকার বিনিময়ে দর্শনার্থীরা উঠতে পারবেন এই স্কাইব্রিজে।
মালয়েশিয়া গিয়ে লাঙ্কাউই না গেলে হয়ত সমস্ত খরচই বৃথা। কুয়ালালামপুর থেকে ৪১৩ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই সমুদ্র সৈকত অঞ্চল আন্দামান সমুদ্রের ১০৪টি দ্বীপের সমষ্টি। কি নেই এখানে, কেবল কার, ঝরনা, সমুদ্রের নিচ দিয়ে রাস্তা, ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট আরও কত কি।
একটু ভিন্ন স্বাদের জন্য একটি নৌকা ভাড়া করে চলে যেতে পারেন ম্যানগ্রোভ ফরেস্টের ভেতর। সেখানেও আছে বাদুরের গুহা, ঈগলের গুহা ইত্যাদি দর্শনীয় স্থান।
কুয়ালালামপুর থেকে ৩৫৫ কিলোমিটার দূরেই আছে আরেকটি পর্যটন এলাকা পেনাঙ্গ। এখানকার মূল আকর্ষণ কেবল ট্রেন। প্রাপ্তবয়ষ্কদের জন্য আট রিঙ্গিত আর ছোট ও বৃদ্ধদের জন্য চার রিঙ্গিতের বিনিময়ে এই ট্রেনে চড়ে যেতে পারবেন পেনাঙ্গ পর্বতে।
আর মালয়েশিয়ার ইতিহাস ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে চলে যেতে পারেন মালাক্কা সিটি। কেনাকাটার জন্য যেতে পারেন প্যাভিলিয়ন, টাইমস স্কয়ার, বিবি প্লাজা, সানওয়ে পিরামিড মার্কেট ইত্যাদি শপিং মলগুলোতে। পৃথিবীর সবগুলো ব্র্যান্ডের পণ্যই পাবেন এই মার্কেটগুলোয়। এছাড়া মালয়েশিয়ার স্থানীয় পণ্যগুলোও গুণগত মান সম্পন্ন, দামও ক্রয়সীমার মধ্যেই।
আর ইলেক্ট্রনিকস পণ্য কিনতে চাইলে অবশ্যই যেতে হবে ল-ইয়েট প্লাজা।
আর ইলেক্ট্রনিকস পণ্য কিনতে চাইলে অবশ্যই যেতে হবে ল-ইয়েট প্লাজা।
থাকা-খাওয়া
কুয়ালালামপুর শহরেই আছে অনেক নামী-দামী আবাসিক হোটেল। আপনি ইচ্ছা করলে বাংলাদেশে
থেকেই অনলাইনে বুকিং দিয়ে রাখতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হলো মালয়েশিয়া এসেই স্বচক্ষে দেখে দাম যাচাই করে হোটেল ভাড়া নিন। মোটামুটি ১৫০ রিংগিত থেকে শুরু করে ১০০রিংগিত পর্যন্ত দৈনিক ভাড়ায় হোটেল বুকিং দিতে পারেন। আর ভালো কোন প্যাকেজ ট্যুরিজম কোম্পানীর সহযোগীতা নিলে তো কথাই নেই। থাকা, খাওয়া ও যাতায়াত ভ্রমনসহ সব এক প্যাকেজেই পেয়ে গেলেন। তবে প্যাকেজের খুটিঁ-নাটি ভালো করে যাচাই করে নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
সবধরণের ফাস্টফুড চেইনের স্বাদ নিতে পারবেন মালয়েশিয়ায়। কমতি নেই স্থানীয় খাবারের। সকালের নাস্তায় ২/৩ রিঙ্গিতের বিনিময়ে খেতে পারেন রুটি চানাই। দুপরের খাবারে খেতে পারেন মিক্সড ফ্রাইড রাইস নাসি গরেঙ্গ, খরচ পড়বে সাত থেকে আট রিঙ্গিত। তবে মালয়েশিয়ান খাবারে আমরা বাংলাদেশীরা অভ্যস্থ নয় বিধায় একটু খোজ নিলেই সামান্য দুরত্বেই বাংলাদেশী রেস্টুরেন্ট পাবেন। প্রানভরে খেতে পারেন নানা স্বাধের স্বদেশী খাবার। এখানে আসলেই বুঝবেন দেশী খাবারে স্বাধটাই ব্যতিক্রম। এছাড়াও আছে পাকিস্তানি রেস্তোরা। পাবেন কাচ্চি বিরিয়ানি, তন্দুরি চিকেন, কাবাব ইত্যাদি। ২০ রিঙ্গিত বা ৫শ’ টাকাতেই ভরপেট খেতে পারবেন এই রেস্তোরাগুলোয়। ডেজার্ট হিসেবে বেছে নিতে পারেন সিক্রেট রেসিপির কেক।
কুয়ালালামপুর শহরেই আছে অনেক নামী-দামী আবাসিক হোটেল। আপনি ইচ্ছা করলে বাংলাদেশে
থেকেই অনলাইনে বুকিং দিয়ে রাখতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হলো মালয়েশিয়া এসেই স্বচক্ষে দেখে দাম যাচাই করে হোটেল ভাড়া নিন। মোটামুটি ১৫০ রিংগিত থেকে শুরু করে ১০০রিংগিত পর্যন্ত দৈনিক ভাড়ায় হোটেল বুকিং দিতে পারেন। আর ভালো কোন প্যাকেজ ট্যুরিজম কোম্পানীর সহযোগীতা নিলে তো কথাই নেই। থাকা, খাওয়া ও যাতায়াত ভ্রমনসহ সব এক প্যাকেজেই পেয়ে গেলেন। তবে প্যাকেজের খুটিঁ-নাটি ভালো করে যাচাই করে নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
সবধরণের ফাস্টফুড চেইনের স্বাদ নিতে পারবেন মালয়েশিয়ায়। কমতি নেই স্থানীয় খাবারের। সকালের নাস্তায় ২/৩ রিঙ্গিতের বিনিময়ে খেতে পারেন রুটি চানাই। দুপরের খাবারে খেতে পারেন মিক্সড ফ্রাইড রাইস নাসি গরেঙ্গ, খরচ পড়বে সাত থেকে আট রিঙ্গিত। তবে মালয়েশিয়ান খাবারে আমরা বাংলাদেশীরা অভ্যস্থ নয় বিধায় একটু খোজ নিলেই সামান্য দুরত্বেই বাংলাদেশী রেস্টুরেন্ট পাবেন। প্রানভরে খেতে পারেন নানা স্বাধের স্বদেশী খাবার। এখানে আসলেই বুঝবেন দেশী খাবারে স্বাধটাই ব্যতিক্রম। এছাড়াও আছে পাকিস্তানি রেস্তোরা। পাবেন কাচ্চি বিরিয়ানি, তন্দুরি চিকেন, কাবাব ইত্যাদি। ২০ রিঙ্গিত বা ৫শ’ টাকাতেই ভরপেট খেতে পারবেন এই রেস্তোরাগুলোয়। ডেজার্ট হিসেবে বেছে নিতে পারেন সিক্রেট রেসিপির কেক।
যাতায়াত:
মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে ব্যয়বহুল হচ্ছে যাতায়াত। সবচেয়ে কম খরচে মেট্রোরেল অথবা পাবলিক বাসে চলাচল করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে হয়তো কাংখিত স্থানে সরাসরি বাস অথবা রেলে যেতে পারবেন। তখন কাংখিত স্থানে যেতে হলে টেক্সি নিতে হবে। চুক্তি অথবা মিটারে যেতে পারেন, ভাড়া কিন্তু ১ কিলোমিটার হলেও ১০ রিংগিত নিয়েই ছাড়বে। তাই চোখকান খোলা রেখে চলতে হবে। ভ্রমনের স্থানের দুরত্বের বিষয়টা মাথায় রেখেই ভ্রমন পরিকল্পনা করুন, অনেক বিড়ম্বনা থেকে বাঁচবেন। সবচেয়ে ভালো হয় কোন প্যাকেজ ট্যুরিজমের সাথে চুক্তি করতে পারেন। এক্ষেতে কম খরচে অনেকগুলো স্পটে যাতায়াত করতে পারবেন। তাছাড়া নিরাপত্তার বিষয়টাও কনফার্ম হলো। প্যাকেজ নিচে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
আমাদের প্যাকেজগুলো দেখতে পারেন এই ঠিকানায়।
মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে ব্যয়বহুল হচ্ছে যাতায়াত। সবচেয়ে কম খরচে মেট্রোরেল অথবা পাবলিক বাসে চলাচল করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে হয়তো কাংখিত স্থানে সরাসরি বাস অথবা রেলে যেতে পারবেন। তখন কাংখিত স্থানে যেতে হলে টেক্সি নিতে হবে। চুক্তি অথবা মিটারে যেতে পারেন, ভাড়া কিন্তু ১ কিলোমিটার হলেও ১০ রিংগিত নিয়েই ছাড়বে। তাই চোখকান খোলা রেখে চলতে হবে। ভ্রমনের স্থানের দুরত্বের বিষয়টা মাথায় রেখেই ভ্রমন পরিকল্পনা করুন, অনেক বিড়ম্বনা থেকে বাঁচবেন। সবচেয়ে ভালো হয় কোন প্যাকেজ ট্যুরিজমের সাথে চুক্তি করতে পারেন। এক্ষেতে কম খরচে অনেকগুলো স্পটে যাতায়াত করতে পারবেন। তাছাড়া নিরাপত্তার বিষয়টাও কনফার্ম হলো। প্যাকেজ নিচে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
আমাদের প্যাকেজগুলো দেখতে পারেন এই ঠিকানায়।
মালয়েশিয়ার পথে ঘাটে যেন সৌন্দর্য্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। পরিকল্পনা ছাড়া এখানকার এক ইঞ্চি যায়গাও আপনি খুজে পাবেননা। এত সৌন্দর্য্যের ভান্ডার নিয়ে তাই তো মালয়েশিয়া সব সময় পর্যটকদের আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু। তাই সময় নিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে অথবা ফ্রেন্ড সার্কেল নিয়ে ঘুরে যাওয়ার প্রস্তুতিটা তবে নিয়েই ফেলুন।